Saturday, December 12, 2015

মাকতাবা শামেলা কি ও কেন?



মাকতাবা শামিলা পরিচিতি
মাকতাবা শামিলা কী?                   
*** মাকতাবা শামিলা একটি সুসমৃদ্ধ ও সুবিশাল ডিজিটাল গ্রন্থগার।
*** المكتبة (আল-মাকতাবা) অর্থ গ্রন্থগার। الشاملة (আশ-শামিলা) অর্থ শামিল, সঞ্চয়, সংগ্রহ, সংকলন বা সমগ্র। আধুনিক আরবি ভাষায় প্রচলিত অর্থে শামিলা অর্থ বিশ্বকোষ, সে হিসেবে (আল-মাকতাবা আশশামিলা) অর্থ গ্রন্থের বিশ্বেকোষ।
*** المكتبة الشاملة (আল-মাকতাবা আশ-শামিলা) হলো একটি আরবি ভাষা ভিত্তিক ওপেন ই-লাইব্রেরি।

Sunday, November 29, 2015

প্রশ্ন ব্যাংক, তাহাভী শরীফ, ২০১১-২০১৪



কোর্স-৫০৭
স্টাডি অব হাদীস
খ-বিভাগ, আত তাহাভী
সকল প্রশ্নের মান সমান (যে কোন ২ টি প্রশ্নের উত্তর দাও)
২০১৪
১.
عن بن عمر قال قال رسول الله صلى الله عليه و سلم : البيعان بالخيار ما لم يتفرقا قال أو يقول أحدهما لصاحبه اختر وربما قال أو يكون بيع خيار

[মহানবী (সাঃ) এর বাণী ما لم يتفرقا এর দ্বারা কি উদ্দেশ্য? এ বিষয়ে আলিমগণের মতভেদ বর্ণনা কর। তোমাদের নিকট গ্রহণযোগ্য মত কোনটি? বিস্তারিত লিখ]
২.
عن جابر بن عبد الله قال : نهى رسول الله صلى الله عليه و سلم عن بيع الثمار حتى تشقح فقيل لجابر وما تشقح قال تحمر وتصفر ويؤكل منها

[ফল পরিপক্ষ হওয়ার পূর্বে কি ক্রয় বিক্রয় জায়েয? ইমাম তাহাভীর (রহঃ) এর ধারা অনুযায়ী লিখ]

Tuesday, November 24, 2015

মাকতাবা শামেলা আপডেট করুন অতি সহজে, স্ক্রিনশট সহ



মাকতাবা শামিলা আপগ্রেড করা



 
ترقية حية الآن     

মাকতাবা শামিলা একটি সুসমৃদ্ধ ও সুবিশাল ডিজিটাল গ্রন্থগার। সারা মুসলিম-বিশ্বের ছাত্র, শিক্ষক, ইসলামিক স্কলার, গবেষক এবং আলিমদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় লাইব্রেরি এটি। আজকাল প্রযুক্তির সহজলভ্যতার সাথে সাথে বেড়েছে এর ব্যবহার। জানার আগ্রহ আছে এমন সকলই এখন ব্যবহর করছে মাকতাবা শামিলা। শামিলাতে প্রতিদিনই যোগ হচ্ছে নতুন নতুন কিতাব। ইন্টারনেটের সাহায্যে খুব সহজেই প্রতিদিনের আপডেট পাওয়া সম্ভব। আজ আমি সেটা নিয়েই আলোচনা করব।

১. সর্বপ্রথম আপনি শামিলা ওয়েবসাইট থেকে সর্বশেষ সংস্করনের আপগ্রেড ফাইল ডাউনলোড করে নিন। http://shamela.ws/index.php/page/updates এই লিংকে গিয়ে

Sunday, November 22, 2015

সৌদির অনুসরনে ঈদ পালন কতটা যুক্তিযুক্ত?



পৃথিবীর সর্বত্র একদিনে ঈদ পালন: একটি তাত্ত্বিক আলোচনা

মহান আল্লাহ বলেন,
سْأَلُونَكَ عَنِ الْأَهِلَّةِ  قُلْ هِيَ مَوَاقِيتُ لِلنَّاسِ وَالْحَجِّ
তোমার নিকট তারা জিজ্ঞেস করে নতুন চাঁদের বিষয়ে। বলে দাও যে এটি মানুষের জন্য সময় নির্ধারণ এবং হজ্বের সময় ঠিক করার মাধ্যম।

মহানবী (সাঃ) বলেন,
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ذَكَرَ رَمَضَانَ فَقَالَ " لاَ تَصُومُوا حَتَّى تَرَوُا الْهِلاَلَ، وَلاَ تُفْطِرُوا حَتَّى تَرَوْهُ، فَإِنْ غُمَّ عَلَيْكُمْ فَاقْدُرُوا لَهُ "‏‏.
হাদিস নং-১৮৯০
আব্দুল্লাহ ইবন উমর (রা) থেকে বর্নিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) রমযানের কথা আলোচনা করে বললেনঃ চাঁদ না দেখে তোমরা সাওম পালন করবে না এবং চাঁদ না দেখে ইফতার করবে না। যদি মেঘাছন্ন থাকে তাহলে তাঁর সময় (ত্রিশ দিন) পরিমান পূর্ন করবে। (বুখারী)

Thursday, October 29, 2015

জেনে নিন বুখারী শরীফের পূর্ণ নাম

আমরা যে বুখারী শরীফ নামে একটি প্রসিদ্ধ গ্রন্হকে জানি এর পুরো নাম হল “আল জামিউল মুসনাদুস সাহীহুল মুখতাসার মিন উমুরি রাসূলিল্লাহি (সাঃ) ওয়া সুনানিহি ওয়া আইয়্যামিহি”।

বিসমিল্লাহির রহমানীর রহীম কি সূরা ফাতিহার অংশ?

প্রশ্নঃ বিসমিল্লাহির রহমানীর রহীম কি সূরা ফাতিহার অংশ?

সকল সাহাবাগণ বিসমিল্লাহির রহমানীর রহিম দিয়ে কুরআন তিলওয়াত করা শুরু করেছে। বিসমিল্লাহ সূরা নমলের একটি আয়াত এই ব্যাপারে সকলে একমত পোষণ করেছেএখন এটি সকল পৃথক সূরার শুরুর আয়াত নাকি প্রত্যেক সূরার অংশবিশেষ নাকি কেবল সূরা ফাতিহার আয়াত এ ব্যাপারে উলামা-কিরামদের ভিতর মতভেদ রয়েছে। এই মতামতসমূহ নিম্নে পেশ করা হলঃ

১. এটি সূরা ফাতিহার অংশ।এটি কোন পরিপূর্ণ আয়াত নয় তা কেবল আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীনের সাথে জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
২. এটি একটি আলাদা আয়াত। সকল সূরার ভিতর পার্থক্য করার জন্যে এটি ব্যবহৃত হয়েছে।
৩. এটি প্রত্যেক সূরার প্রথম আয়াতের অংশ এবং একটি পরিপূর্ণ আয়াত নয়।
৪. সূরা ফাতিহার আয়াত এবং অন্যান্য সূরার ক্ষেত্রে আয়াতের অংশ।
৫. সূরা ফাতিহার অংশ এবং অন্যান্য সূরার পরিপূর্ণ আয়াত।
৬. অনেকের মতে এটি সূরা ফাতিহার একটি স্বতন্ত্র আয়াত।
৭. ইবন আব্বাস(রাঃ), ইবন কাসীর(রঃ), ইবনুল মুবারক(রঃ) এর মতে এটি শুধু সূরা নমলের আয়াত আর অন্য কোন সূরার আয়াত নয়।

সূরা বাকারা, তাফসীরে বায়যাবী


بسم الله الرحمن الرحيم

تفسير البيضاوى
تفسير سورة البقرة


1 - { الم } وسائر الألفاظ التي يتهجى بها أسماء مسمياتها الحروف التي ركبت منها الكلم لدخولها في حد الاسم واعتوار ما يخص به من التعريف والتنكير والجمع والتصغير ونحو ذلك عليهما وبه صرح الخليل و أبو علي وما روى ابن مسعود رضي الله عنه أنه عليه الصلاة و السلام قال : [ من قرأ حرفا من كتاب الله فله حسنة والحسنة بعشر أمثالها لا أقول آلم حرف بل ألف حرف ولام حرف وميم حرف ] فالمراد به غير المعنى الذي اصطلح عليه فإن تخصيصه به عرف مجددا بل المعنى اللغوي ولعله سماه باسم مدلوله ولما كانت مسمياتها حروفا وحدانا وهي مركبة صدرت بها لتكون تأديتها بالمسمى أول ما يقرع السمع واستعيرت الهمزة مكان الإلف لتعذر الابتداء بها وهي ما لم تلها العوامل موقوفة خالية عن الإعراب لفقد موجبه ومقتضيه ولكنها قابلة إياه ومعرضة له إذ ا لم تناسب مبنى الأصل ولذلك قيل : { ص } و { ق } مجموعا فيهما بين الساكنين ولم تعامل معاملة أين وهؤلاء ثم إن مسمياتها لما كانت عنصر الكلام وبسائطه التي يتركب منها كلام مظوم مما ينظمون منه كلامهم فلو كان من غير الله لما عجزوا عن آخرهم مع تظاهرهم وقوة فصاحتهم عن الإتيان بما يدانيه وليكون أول ما يقرع الأسماع مستقلا بنوع من الإعجاز فإن النطق بأسماء الحروف مختص بمن خط ودوس فأما من الأمي الذي لم يخالط الكتاب فمستعد مستغرب خارق للعادة كالكتابة والتلاوة سيما وقد راعى في ذلك ما يعجز عنه الأدب الأريب الفائق في فنه وهو أنه أورد الفواتح أربعة عشر اسما هي نصف أسامي حروف المعجم إن لم يعد فيها الألف حرفا برأسها في تسع وعشرين سورة بعددها إذا عد فيها الألف الأصلية مشتملة على أنصاف أنواعها فذكر من المهموسة وهي ما يضعف الاعتماد على مخرجه ويجمعها